অভিন্ন নদীর কারণে বাংলাদেশের প্লাবন রোধে ওই দেশের নতুন প্রস্তাব বিবেচিত হতে পারে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল শুক্রবার সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এ ইঙ্গিত দিয়েছেন। বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতির জন্য সম্প্রতি অনেকে ভারতকে দায়ী করেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ভারতবিরোধী প্রচার চলছে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ২২ আগস্ট দেখা করেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে। সেই সাক্ষাতে বন্যা পরিস্থিতি সামাল দেওয়া ও পানিবণ্টন নিয়ে ড. ইউনূস কিছু প্রস্তাব দিয়েছিলেন। সীমান্ত ব্যবস্থাপনা নিয়ে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে যে ধরনের বোঝাপড়া ও ‘মেকানিজম’ (ব্যবস্থা) রয়েছে, সেই ধাঁচে অভিন্ন নদীর পানি ব্যবস্থাপনা ও বন্যা পরিস্থিতি সামাল দিতে উদ্যোগী হওয়ার প্রস্তাব তিনি দিয়েছিলেন।